জানা গেল ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:৫৫:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪ ১৫ বার পড়া হয়েছে

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

প্রকাশিত হয়েছে এইচএসসি এবং সমমানের ফলাফল। সেই সাথে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তির প্রস্তুতি কার্যক্রম শুরু হয়ে গিয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতেই চলতি বছরের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কবে অনুষ্ঠিত হবে সে ব্যাপারেও জানা গেল। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ কৃত শিক্ষার্থীদের সবচাইতে বেশি আগ্রহের বিষয় থাকে ডাক্তারি পড়াশোনা করা।

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে। এ বিষয়ে চূড়ান্ত তথ্য খুব শীঘ্রই প্রকাশ করা হবে। বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ডাক্তার মহিউদ্দিন মাতুব্বর সাংবাদিকদের কে এব্যাপারে জানান যে, আসছে সপ্তাহে একটি সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা আছে। তার আগ পর্যন্ত নির্ধারিত তারিখের বিষয় স্পষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না।

আগামী ৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। সে হিসেবে ধারনা করা হচ্ছে জানুয়ারি মাসেই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা গুলি সম্পন্ন হতে পারে। তবে ওই সময়ে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে এডমিশন এক্সাম থাকলে সময়সূচি পরিবর্তন হতে পারে।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রিপারেশন

বিগত বছরের ডাক্তারি ভর্তি পরীক্ষার মেধা তালিকায় প্রথম দিকে অবস্থান করা বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে মেডিকেল এডমিশন এক্সাম প্রস্তুতি সম্পর্কে কিছু টিপস প্রদান করা হলো।

প্রথমেই বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি

ঢাকা মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নত এক শিক্ষার্থীর এ ব্যাপারে পরামর্শ দেন প্রতিটি বিষয়ের মৌলিক ধারণা সম্পর্কে জানা থাকলে তথ্য গুলি মনে রাখা বেশি সহজ হয়। সেক্ষেত্রে কোন প্রশ্ন যদি ঘুরিয়েও আসে তবুও সহজেই উত্তর করা যায়। যার কারণে সবার আগে বেসিক সম্পর্কে ভালো প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে। যদিও এইচএসসি পরীক্ষার পরে আসলে বেসিক নতুন করে পড়ার খুব একটা সময় থাকে না তবুও সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত।

বেশি বেশি মূল বই পড়তে হবে

যে কোন পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য মূল বইয়ের বিকল্প কোনো কিছু নেই। এই বই পড়ার সময় যদি কোন গ্যাপ থাকে তাহলে সেটি কখনোই ভালো ফলাফল বয়ে আনে না। মূল বইয়ের বিভিন্ন ধরনের থিওরি, ছোট প্রশ্ন ইত্যাদি ভালোভাবে মুখস্ত করে নেয়া উচিত। এক্ষেত্রে শতভাগ দক্ষতা থাকতে হবে। সবচাইতে ভালো হয় অধ্যায় ভিত্তিক প্রতিটি টপিকস আলাদা আলাদাভাবে করতে পারলে।

সাধারণ জ্ঞান ও ইংরেজি

এই দুটি বিষয়ই আপনার মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মোটামুটি ভালো প্রিপারেশন নিলে খুব সহজেই বেশি নাম্বার তুলতে পারবেন। কারণ পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞানে সকল শিক্ষার্থীদের প্রিপারেশনের প্রক্রিয়া প্রায় একই রকম থাকে। তাইতো এই দুইটি বিষয়ের উপর সবচাইতে বেশি ফোকাস করুন। ভর্তি পরীক্ষার লিখিত অংশে এই দুই বিষয় থেকে মোট নম্বর আসে ২৫। কিন্তু এডমিশন এক্সাম গুলোতে ০.২৫ নম্বরও অনেক বেশি প্রয়োজনীয়। এই সামান্য নম্বরের জন্য হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে আপনার কাঙ্খিত স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়।

এ ব্যাপারে বিগত বছরের মেডিকেল, ডেন্টাল, বিসিএস, সরকারি এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন গুলো ভালোভাবে পড়ে নিন।

প্রতিদিন কত সময় ধরে পড়ালেখা করতে হবে

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কবে অনুষ্ঠিত হবে সেই সম্পর্কে আপনারা ইতিমধ্য ধারণা লাভ করেছেন। জানুয়ারি পর্যন্ত বিবেচনা করা হলেও হাতে এখনো প্রিপারেশনের জন্য যথেষ্ট সময় রয়েছে। দৈনিক ঠিক কত ঘন্টা করে পড়াশোনা করতে হবে এ ব্যাপারে নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই। তবে চেষ্টা করুন সর্বোচ্চ সংখ্যক সময় পড়াশোনা করার জন্য। ভর্তি পরীক্ষার জন্য এই মাঝখানের টাইম টুকু সবচাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় গুলোকে ঠিক কিভাবে কাজে লাগাবেন তার ওপরে নির্ভর করবে আপনার ভবিষ্যৎ বিশ্ববিদ্যালয়। তবে অনেক বেশি চাপ নেওয়ার প্রয়োজন নেই এতে করে অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন।

নিয়মিত মডেল টেস্ট দিন

যে কোন পরীক্ষার জন্য সবচাইতে ভালো পিপারেশন নেওয়ার উপায় হচ্ছে মডেল টেস্ট পরীক্ষা দেওয়া। এতে করে আপনার সবগুলো প্রশ্নের উত্তর করতে কত সময় লাগবে কোন, বিভাগে কতক্ষণ সময় দেবেন সে সম্পর্কে ভালো ধারণা হয়।

বর্তমানে বিভিন্ন রকমের কোচিং রয়েছে যেখানে ভর্তি হয়ে মডেল টেস্ট দিতে পারেন এবং অনলাইনেও সুবিধা রয়েছে। মনে রাখবেন এই ধরনের পরীক্ষার জন্য সময় সবচাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমদিকে ভেবেচিন্তে উত্তর দিতে গিয়ে শেষের দিকে একদমই সময় পাবেন না।

আমাদের শেষ কথা

পরীক্ষায় বসে যে প্রশ্নগুলো প্রথম দেখাতেই উত্তর পারবেন সেগুলো আগে দাগিয়ে নিবেন। আর যে উত্তর গুলো সম্পর্কে আপনি কনফিউস থাকেন কিংবা ভাবতে হবে সেগুলো সবার শেষে উত্তর করুন। তবে বহুনির্বাচনী প্রশ্নের প্রতিটি ঘর পূরণ করার সময় খেয়াল রাখবেন যেনো জানা উত্তরগুলি বাদ না পড়ে যায়। গুরুত্বপূর্ণ টপিকস যেগুলো থেকে প্রতিবারই প্রশ্ন এসে থাকে সেগুলো না জেনে কখনোই মুখস্ত করা উচিত নয়। সবশেষে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কবে অনুষ্ঠিত হবে সেটা জানার পর সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করতে হবে এই সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি শেষ করার। কোনভাবেই হতাশাগ্রস্ত হওয়া যাবে না।

পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে কিভাবে ট্রাভেল পাস নিতে পারবেন? জানতে এখানে প্রবেশ করুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

জানা গেল ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে

আপডেট সময় : ১১:৫৫:১৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৪

প্রকাশিত হয়েছে এইচএসসি এবং সমমানের ফলাফল। সেই সাথে দেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তির প্রস্তুতি কার্যক্রম শুরু হয়ে গিয়েছে। যার পরিপ্রেক্ষিতেই চলতি বছরের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কবে অনুষ্ঠিত হবে সে ব্যাপারেও জানা গেল। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাশ কৃত শিক্ষার্থীদের সবচাইতে বেশি আগ্রহের বিষয় থাকে ডাক্তারি পড়াশোনা করা।

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কবে হবে

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে। এ বিষয়ে চূড়ান্ত তথ্য খুব শীঘ্রই প্রকাশ করা হবে। বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ডাক্তার মহিউদ্দিন মাতুব্বর সাংবাদিকদের কে এব্যাপারে জানান যে, আসছে সপ্তাহে একটি সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা আছে। তার আগ পর্যন্ত নির্ধারিত তারিখের বিষয় স্পষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না।

আগামী ৩ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা। সে হিসেবে ধারনা করা হচ্ছে জানুয়ারি মাসেই মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা গুলি সম্পন্ন হতে পারে। তবে ওই সময়ে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ে এডমিশন এক্সাম থাকলে সময়সূচি পরিবর্তন হতে পারে।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রিপারেশন

বিগত বছরের ডাক্তারি ভর্তি পরীক্ষার মেধা তালিকায় প্রথম দিকে অবস্থান করা বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলে মেডিকেল এডমিশন এক্সাম প্রস্তুতি সম্পর্কে কিছু টিপস প্রদান করা হলো।

প্রথমেই বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি

ঢাকা মেডিকেল কলেজে অধ্যয়নত এক শিক্ষার্থীর এ ব্যাপারে পরামর্শ দেন প্রতিটি বিষয়ের মৌলিক ধারণা সম্পর্কে জানা থাকলে তথ্য গুলি মনে রাখা বেশি সহজ হয়। সেক্ষেত্রে কোন প্রশ্ন যদি ঘুরিয়েও আসে তবুও সহজেই উত্তর করা যায়। যার কারণে সবার আগে বেসিক সম্পর্কে ভালো প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে। যদিও এইচএসসি পরীক্ষার পরে আসলে বেসিক নতুন করে পড়ার খুব একটা সময় থাকে না তবুও সর্বোচ্চ চেষ্টা করা উচিত।

বেশি বেশি মূল বই পড়তে হবে

যে কোন পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য মূল বইয়ের বিকল্প কোনো কিছু নেই। এই বই পড়ার সময় যদি কোন গ্যাপ থাকে তাহলে সেটি কখনোই ভালো ফলাফল বয়ে আনে না। মূল বইয়ের বিভিন্ন ধরনের থিওরি, ছোট প্রশ্ন ইত্যাদি ভালোভাবে মুখস্ত করে নেয়া উচিত। এক্ষেত্রে শতভাগ দক্ষতা থাকতে হবে। সবচাইতে ভালো হয় অধ্যায় ভিত্তিক প্রতিটি টপিকস আলাদা আলাদাভাবে করতে পারলে।

সাধারণ জ্ঞান ও ইংরেজি

এই দুটি বিষয়ই আপনার মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় চান্স পাওয়ার জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মোটামুটি ভালো প্রিপারেশন নিলে খুব সহজেই বেশি নাম্বার তুলতে পারবেন। কারণ পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞানে সকল শিক্ষার্থীদের প্রিপারেশনের প্রক্রিয়া প্রায় একই রকম থাকে। তাইতো এই দুইটি বিষয়ের উপর সবচাইতে বেশি ফোকাস করুন। ভর্তি পরীক্ষার লিখিত অংশে এই দুই বিষয় থেকে মোট নম্বর আসে ২৫। কিন্তু এডমিশন এক্সাম গুলোতে ০.২৫ নম্বরও অনেক বেশি প্রয়োজনীয়। এই সামান্য নম্বরের জন্য হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে আপনার কাঙ্খিত স্বপ্নের বিশ্ববিদ্যালয়।

এ ব্যাপারে বিগত বছরের মেডিকেল, ডেন্টাল, বিসিএস, সরকারি এবং অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন গুলো ভালোভাবে পড়ে নিন।

প্রতিদিন কত সময় ধরে পড়ালেখা করতে হবে

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কবে অনুষ্ঠিত হবে সেই সম্পর্কে আপনারা ইতিমধ্য ধারণা লাভ করেছেন। জানুয়ারি পর্যন্ত বিবেচনা করা হলেও হাতে এখনো প্রিপারেশনের জন্য যথেষ্ট সময় রয়েছে। দৈনিক ঠিক কত ঘন্টা করে পড়াশোনা করতে হবে এ ব্যাপারে নির্দিষ্ট কোন নিয়ম নেই। তবে চেষ্টা করুন সর্বোচ্চ সংখ্যক সময় পড়াশোনা করার জন্য। ভর্তি পরীক্ষার জন্য এই মাঝখানের টাইম টুকু সবচাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এ সময় গুলোকে ঠিক কিভাবে কাজে লাগাবেন তার ওপরে নির্ভর করবে আপনার ভবিষ্যৎ বিশ্ববিদ্যালয়। তবে অনেক বেশি চাপ নেওয়ার প্রয়োজন নেই এতে করে অসুস্থ হয়ে যেতে পারেন।

নিয়মিত মডেল টেস্ট দিন

যে কোন পরীক্ষার জন্য সবচাইতে ভালো পিপারেশন নেওয়ার উপায় হচ্ছে মডেল টেস্ট পরীক্ষা দেওয়া। এতে করে আপনার সবগুলো প্রশ্নের উত্তর করতে কত সময় লাগবে কোন, বিভাগে কতক্ষণ সময় দেবেন সে সম্পর্কে ভালো ধারণা হয়।

বর্তমানে বিভিন্ন রকমের কোচিং রয়েছে যেখানে ভর্তি হয়ে মডেল টেস্ট দিতে পারেন এবং অনলাইনেও সুবিধা রয়েছে। মনে রাখবেন এই ধরনের পরীক্ষার জন্য সময় সবচাইতে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমদিকে ভেবেচিন্তে উত্তর দিতে গিয়ে শেষের দিকে একদমই সময় পাবেন না।

আমাদের শেষ কথা

পরীক্ষায় বসে যে প্রশ্নগুলো প্রথম দেখাতেই উত্তর পারবেন সেগুলো আগে দাগিয়ে নিবেন। আর যে উত্তর গুলো সম্পর্কে আপনি কনফিউস থাকেন কিংবা ভাবতে হবে সেগুলো সবার শেষে উত্তর করুন। তবে বহুনির্বাচনী প্রশ্নের প্রতিটি ঘর পূরণ করার সময় খেয়াল রাখবেন যেনো জানা উত্তরগুলি বাদ না পড়ে যায়। গুরুত্বপূর্ণ টপিকস যেগুলো থেকে প্রতিবারই প্রশ্ন এসে থাকে সেগুলো না জেনে কখনোই মুখস্ত করা উচিত নয়। সবশেষে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা কবে অনুষ্ঠিত হবে সেটা জানার পর সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করতে হবে এই সময়ের মধ্যে প্রস্তুতি শেষ করার। কোনভাবেই হতাশাগ্রস্ত হওয়া যাবে না।

পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে কিভাবে ট্রাভেল পাস নিতে পারবেন? জানতে এখানে প্রবেশ করুন।